Sriti o Chetona Museum

The recorded history of Dasghara goes back much further, around 800 years. A small village in Hooghly district about 65 km from Kolkata, Dasghara is a gram panchayat under the Dhaniakhali block, which is famous for its handloom jamdani saris. Historian Sudhirkumar Mitra, in his book Hooghly Jelar Itihas O Bangasamaj (1962), and Narendranath Bhattacharya, in his book Hugli Jelar Purakirti (1993), state that around seven thousand fifty years ago Dasghara was an important trading area in Bengal on the banks of the Bimala and Kananadi rivers, branches of the Damodar River. Since the fortunes of the town were tied to these rivers, the good times lasted till the Damodar River changed its course. During this time, Dasghara was the capital of Baraduari Raja, about whom very little is known. The remains of a fortress, temples and a tank namely Bisalakshir pukur at a place known as Baraduari are contrary popular belief to their royal palace. When the Bimala and Kananadi rivers started to dry and

  Roy Family’s Rasmancha Walking distance from this dispensary is the rashmancha complex of the Roy family. The complex is inside an enclosure and it has European soldiers, stucco floral motifs and a Ganesha statue on one of its walls. The name ‘Beepin Kristo Roy’ is engraved below the Ganesh statue in Bengali. The rasmancha is built on four walls with archway openings. It has pillars and one arch each with beautiful stucco decorations. Each pillar contains multiple small pilasters. Adjacent to the rashmancha is a three-arched thakur ghar, where the presiding deity of the Roy family, Sri Sri Krishnaroy Jiu, resides. A cement stage in the same compound is used for religious gatherings, where devotional songs are chanted. It is also used as a theatre or yatra during various festivals such as Rash, Dol, Janmashtami and Jhulan.

  Terracotta Temple A member of the Biswas family, Sadananda Biswas built a five-pinnacle Gopinath temple in 1729 on the property. Situated just behind the mansion, the temple houses an idol of the Biswas family’s presiding deity, Sri Sri Radha-Gopinath Jiu. The temple is decorated in intricate terracotta work, its beautiful panels featuring scenes from the Ramayana and Mahabharata as well as scenes from daily life. It has a triple-arched entrance like other terracotta temples in Bengal. The left arch has scenes of Krittibas Ojha’s Ramayana, a prominent panel depicting a scene where the mythical bird Suprasha attacks Ravana’s chariot. Sadly, most of the panels on the left arch have been ruined over time. The central arch of the temple is in excellent condition and features the Rama-Ravana battle of the Ramayana in great detail. Rama, Laxmana, the ten-headed Ravana and the monkey army are beautifully depicted in the terracotta panels of the central arch. The right arch also carries scen

  The dolmancha is a temple-like structure on a raised platform, where the deities of Radha-Krishna are placed for worship on the occasion of Dol Purnima or Holi. The white octagonal rashmancha nearby, a larger temple with arches, houses the idols of Radha-Krishna for worship during the Rash festival on the auspicious day of Kartick Purnima. 

  Nilkantheshwari Temple, Gondalpara, Chandannagar, Hooghly district.  A beautiful pancha ratna (five pinnacled) temple at Rabindra Nath Road, Chandannagar built by Late Sibnath Mukhopadhyay and her wife Saratkumari Debi on 10th July, 1913 (26 Ashar, 1320 Bangabda, Sukla Saptami tithi) belong to Debi Nilkantheshwari. The lower part of the temple has got a fresh coat of yellow while the ratnas at the top of the temple still bears the original colour. The temple stands on a raised platform and a flight of stairs will lead you to the temple. The stairs also got a fresh coat of paint. Located close to the Ganges, this temple is south facing. The temple is situated within an enclosed courtyard and there are number of rooms on two sides. The temple can be spotted from outside by seeing the ratnas or pinnacles. The temple also houses a Shivalinga named Baneswar. Inside the temple sanctum there is a throne in which Debi Nilkantheshwari is standing. Nilkantheshwari is Goddess Kali made from kas

  মন্দির ময় অযোধ্যা - বনকাটি " চার ঘর মিলে একটি পুকুর আর একশো হাত দূরে দূরে ঠাকুর থান " লোকমুখে এমন কথা আছে। এই আমাদের অযোধ্যা বনকাটি। গড়জঙ্গলের গায়ে গা লাগিয়ে  এই এলাকা।প্রাচীন গোপভূম এর  সেনপাহাড়ী পরগণা।  শুধু   বনকাটি বললে হবেনা। সে তো অনেক বনকাটি আছে। বন কেটে বসত - সে যে কবেকার কে বলবে। যাই হোক অযোধ্যা - বনকাটি। পানাগড় - মোরগ্রাম হাইওয়ে র উপর ' এগারো মাইল ' বাসস্ট্যান্ডে নেমে টোটো নিয়ে ৩ কিমি পশ্চিমে পাকা রাস্তা ধরে এগুলেই প্রথমে অযোধ্যা। তারপর বনকাটি। মিলেমিশে আছে অযোধ্যা বনকাটি। আলাদা করা মুশকিল। একই রাস্তার উপরে। এই রাস্তাই চলে গেছে ইছাইঘোষ এর দেউলের পাশ দিয়ে শিবপুর - অজয়ঘাট - মলানদিঘী রাস্তা পর্যন্ত। তারপর আরও পশ্চিমে।   বনকাটি গ্রামের উত্তরে বেশ নীচু এই এলাকা।পাশেই গড়জঙ্গল থেকে নেমে আসা নালা ' রক্তনালা'। গড়ঘাটা হয়ে পাষাণচণ্ডী বাগানের ভিতর দিয়ে গিয়ে পড়েছে অজয়ে। জলপথেই ব্যবসা বাণিজ্য চলত।  বনকাটির প্রাচীন তম এলাকা। অতীত তার সমৃদ্ধির ইতিহাস। নানাবিধ ব্যবসা করছেন কতকগুলি ব্রাহ্মণ পরিবার। পাশাপাশি বাস। লাক্ষা বা গালা ; কয়লা ; কাঠকয়লা ; নানা বনজ দ্রব্যের। প

  The Raikuts claimed themselves as Hindu kshatriya though they are actually the descendants of the Mech and Koch tribes from the Kamrupa region in Assam. Therefore, they had observed all the rites as Hindus in every aspect of lives without dismantling their tribal connections. The Raikut rajas were great devotees of Lord Shiva, Durga and Manasa, prime Hindu deities. They observed the Durga Puja and Manasa-puja with the same overwhelming pomp. The mela held in the premises of Rajbari in the time of Manasa-puja is one of the famous celebration of the District from past few hundred years till now-a-days. It is generally held on the last day of Bengali month Shraban, i.e., middle of the month of July. Thousands of small craftsmen, artists, vendors came here to trade their articles in this course of time from all over the districts. Previously, the Mela lasts for a long joyous fortnight, but now-a-days it has cut short for only seven days. On the first day of Mela, it has been a declared l

  The Raikuts claimed themselves as Hindu kshatriya though they are actually the descendants of the Mech and Koch tribes from the Kamrupa region in Assam. Therefore, they had observed all the rites as Hindus in every aspect of lives without dismantling their tribal connections. The Raikut rajas were great devotees of Lord Shiva, Durga and Manasa, prime Hindu deities. They observed the Durga Puja and Manasa-puja with the same overwhelming pomp. The mela held in the premises of Rajbari in the time of Manasa-puja is one of the famous celebration of the District from past few hundred years till now-a-days. It is generally held on the last day of Bengali month Shraban, i.e., middle of the month of July. Thousands of small craftsmen, artists, vendors came here to trade their articles in this course of time from all over the districts. Previously, the Mela lasts for a long joyous fortnight, but now-a-days it has cut short for only seven days. On the first day of Mela, it has been a declared l

  The current condition of the Raikat Palace. The pond near the palace. The entrance to the palace. The Raikut or Raikat family was a princely family that controlled large estates in Jalpaiguri what is now West Bengal, India, first as subjects to the state of Koch Bihar, later as Zamindars to the Mughal rulers of Bengal, and then to British Raj. Their story parallels that of the Bardhaman Raj, from the same region. The Raikat Family was established by Siswa Singh, after defeating the King of Bhutan and Gour in 1522. His first capital was at built in Siliaeguri (Siliguri), in the village of Dabgram, in the present Rajganj, Jalpaiguri. The capital was called Niz-Baikunthopur. It was shifted to the present site in Jalpaiguri City by Jayanto Deb Raikat, who ruled during the years 1793–1800. The big pond which exits today near the palace was excavated at the time of Sarva Dev, who ruled from 1800 to 1847. Baikunthopur Estate was not included in any Sarkar of Muslim division of the country.

  ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার ধোপাদী গ্রামের একটি প্রাচীন মঠ। সংস্কারের প্রয়োজনে সম্পূর্ণ ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে। এখনই যদি সংস্কার করা না হয়। পরের প্রজন্মের হয়তো আর দেখতে পারবেনা। আমি বাংলাদেশ সরকারের কাছে আকুল অনুরোধ জানায় এই মোটাকে সংস্কার করার জন্য। মঠ সম্পর্কে খুব কম জানা থাকলেও এর উত্সের তারিখ সন্ধান করা একটি ধাঁধা। প্রত্নতাত্ত্বিকেরা আমরা পূর্বে উল্লেখ করেছি অবশ্যই নির্মাণ কাজ শেষ করে দেওয়া হয়েছে এবং কোনও নির্মাণের তারিখ নথিভুক্ত করা হয়নি।  যে মঠটি সুলতানি আমলে নির্মিত হয়েছিল যা ১২০৬ সালে শুরু হয়েছিলতারা আরও জানতে পেরেছিল যে খান জাহান আলী (আঃ) ১৪১ in সালে বারো বাজারে গিয়েছিলেন, তখন মঠটি সেখানেই দাঁড়িয়ে ছিল। সুতরাং গণিতটি অবশ্যই ১২০৬ থেকে ১৪১৮ এর মধ্যেই নির্মিত হয়েছিল। কিভাবে যাবেন: প্রথমেই ঝিনেদা কালিগঞ্জ বারোবাজার আসতে হবে। তারপর অটো বা সিএনজি করে ধোপাদী বাজারে আসতে হবে। তারপর এখানে যে-কোনো লোককে বললেই আপনাকে নিয়ে যাবে এখানে।

  মা পদ্মাবতী বা মা মনসার ছবির। এতে মা এক হাতে অর্থাৎ দক্ষিণের ঊর্ধ্ব হস্তে সর্প, নিম্ন হস্তে পদ্ম বা মাতুলুঙ্গো ফল সাথে বামের ঊর্ধ্ব হস্ত ভগ্ন কিন্তু নিম্ন হস্ত প্রসারিত করে তিনি তার পুত্র আস্তিক কে ধরে রেখেছেন।আর এই মূর্তিটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় ,কারণ নিচের বাম দিকে দেখলেই বোঝা যাবে একটি পদ্মের ছবিটি অঙ্কিত যা খোদাই করার কথা কিন্তু সেটি আর সম্প্রসারিত করতে পারেননি। নৃত্যরত যক্ষের বা শিব অনুচরের ভাস্কর্য। 

  শোলাশিল্প  বাংলার অন্যতম লোকজ শিল্প। শোলা বা শোলা জাতীয় উদ্ভিদ থেকে এগুলি তৈরি হয়। শোলাগাছ জলাশয়ে বিশেষত ধানক্ষেতে জন্মে। এর বৈজ্ঞানিক নাম Aeschymene aspera. বাংলাদেশের প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশে শোলাগাছের গুরুত্ব অনেক। শোলা তৈরি মুকুট শোলাশিল্পের ব্যবহার সম্পর্কে একটি কিংবদন্তি প্রচলিত আছে। কথিত হয় যে, স্বয়ং  শিব হিমালয়কন্যা পার্বতীকে বিবাহ করার সময় শ্বেত মুকুট পরার ইচ্ছা পোষণ করেন। দেবশিল্পী  বিশ্বকর্মা তখন মুকুট তৈরির উপাদানের কথা ভাবতেই শিবের ইচ্ছায় জলাশয়ে এক ধরণের উদ্ভিদ জন্মে, সেটাই শোলাগাছ। কিন্তু বিশ্বকর্মা শুধুমাত্র পাথর বা কাঠের মতো শক্ত দ্রব্যে কাজ করতে পারদর্শী, শোলার মতো নরম দ্রব্যে নয়। তখন শিবের ইচ্ছায় জলাশয়ে এক সুকুমার যুবকের আবির্ভাব ঘটে, যাকে আখ্যাত করা হয় মালাকার নামে। এখন যারা শোলাশিল্পের সঙ্গে জড়িত তারা মালাকার নামেই পরিচিত এবং হিন্দু সমাজভুক্ত। মালাকাররা বংশানুক্রমে শোলা দিয়ে বৈচিত্র্যময় টোপর, দেবদেবীর অলঙ্কার,  চালচিত্র, পূজামন্ডপের অঙ্গসজ্জার দ্রব্যাদি, মালা, গহনা, খেলনা ও গৃহসজ্জার নানা দ্রব্য তৈরি করে।  সূত্রধর ও  কর্মকাররা বিশ্বকর্মার উপাসক

 

 

  বর্ধমান জেলার রায়না অন্তর্গত 'বোড়ো বলরাম' একটি ঐতিহ্য পূর্ণ গ্রাম ৷ এই গ্রামে শ্রী শ্রী বলরাম দেবের প্রাচীন মন্দির রয়েছে। এই মন্দির প্রতিষ্ঠানের কোনও প্রামান্য ইতিহাস নেই, রয়েছে বহু লোক কাহিনি।  লাঙলবাহী কৃষিদেবতা শ্রী শ্রী বলরাম দেবের এটি বৃহত্তর প্রাচীন দেবমূর্তি ৷ মন্দিরের প্রবেশ দ্বারের মাথায় অলঙ্কৃত রয়েছে শ্রীকৃষ্ণের  মূর্তি, সঙ্গে রাধা, ললিতা ও শ্রী রামচন্দ্র দেব ৷ মূর্তিটির উচ্চতা বারো ফুটের ও বেশি এবং চালচিত্র নিয়ে ষোলো ফুট। গোলাকার ত্রিনয়ন ,মাথার ওপর তেরোটি অহিছত্র (সর্প) ও দুই কাঁধে আছে মকর ৷ বলরাম দেবের চোদ্দটি হাত রয়েছে ৷ এই মূতিটি নিমকাঠের তেরী ৷ মূল মন্দিরের পাশে আট ফুট বাই আট ফুটের, একটি পঞ্চরত্ন  মন্দির রয়েছে। এই মন্দিরটি বলরাম ক্ষেত্রের কোন এক সন্যাসীর সমাধি মন্দির হিসেবে কথিত। এই মন্দিরের ভেতরে কোনও বিগ্রহ নেই। শ্রী শ্রী বলরাম দেবের মন্দিরে সারা বছরই থাকে নানা উৎসব | অক্ষয় তৃতীয়ায় স্নানযাত্রা, গাজন, বুদ্ধ পূর্ণিমায় বলরাম দেবের চক্ষুদান, জমাষ্টমীর ব্রত, রাসলীলা, পৌষ সংক্রান্তিতে বাহান্ন ভোগ, শ্রীপঞ্চমী থেকে  দোলপূর্ণিমা পর্যন্ত  দোল উৎসব ও মেলা | এই স

  Kanksa, Paschim Bardhaman 

  This is one of the oldest temples in Birbhum District. Located in Shrinidhipur, the temple dates back to the Pala Dynasty, as the inscription inside the temple is in Paali language when Bengali language was not born. The Shiva temple had been modelled upon Bankura terracota, with very thin bricks. 

  Ekachakra is a small village, located 20 km away from the town of Rampurhat in the Birbhum District of West Bengal. Within Hindu tradition, the five Pandavas from the epic, Mahabharata are described as staying in Ekachakra during their years in exile. It is also famous as the birthplace of Nityananda Rama (b 1474 CE), a principal religious figure in the Gaudiya Vaishnava tradition. The origin of the name Ekachakra is associated with the legend of the Pandavas. In the battle of Kurukshetra Krishna broke his vow of not actively participating in the war as a warrior and rushed with his sudarshan chakram to help his devotee Arjuna, and slay Bhishma who had been fighting with Arjuna but not losing. When Bhishma satisfied him with many beautiful prayers, Krishna lost his anger and tossed aside the chakram. The chakram fell on this tract of land and therefore got the name Ekachakra. Eka means one, and chakra means chakram.  In the Mahabharata, it is also believed to be the place where Demon

 

  Ratnabali Mandir, Khanakul, Krishnanagar, Hooghly. 

  Krishnanagar municipality was established in 1864 and is one of the oldest municipalities. It is claimed to be named after Krishna Chandra Ray (1728–1782). Previously, the city (village) was called ‘Reui’ (রেউই). The Rajbari built here during the reign of Zaminder Krishna Chandra Roy is a prominent tourist attraction, though the remnants of the past glory have been eroded and only a dilapidated structure of the exquisite places with carving on its inner walls remain today. Rajbari, also known as the Krishnanagar Palace, is a royal palace with a Durga temple in the courtyard. Every year, Jhulan Mela is celebrated around the Rajbari in July–August and Baro Dol (as it is held 12 days after Dol Purnima) in March–April every year. Rajbari is by far the most widely visited architectural marvel in the city and is mostly visited for the celebration of different festivals. These include the popular Jhulan Mela and the festival of colours Holi or Baro Dol. The historical monument surrounded by

 

  Inside the premises of the Rajbari.